দেশের এতো মানুষ বেকার কেনো?
এর উত্তর আমার কাছে পরিস্কার।
দেশে কর্মমূখী শিক্ষার অভাব প্রবল আকারে।
মাস্টার্স পাশ করার পরে যখন আমরা আয়ের চিন্তা করি
তখনই আমাদের বেকারত্বের হার অস্বাভাবিক আকারে বেড়ে যায়।
বিগত সরকার থেকে আজকের সরকারের কোনো আমলারাই শিক্ষা সংস্কারে কাজ করে নি।
একটা কাজ ভালোভাবে করতে পেরেছে সেটা হলো ঢালাওভাবে GPA 5 পাওয়ানোর জন্য
প্রতিযোগিতায় লিপ্ত ছিলো সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। একটা দেশ কিভাবে আগাবে সেটা
নিয়ে কারও কি মাথাব্যথা নেই? ড. জাফর ইকবাল, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, শিক্ষাবিদ
তারা আমাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নে আসলে কি অবদান রাখতে পারছে? তারা কি
সবাই ধামাধরা রাজনীতির চর্চা করছে? টক শো, সেমিনারে বেশি ব্যস্ত নয় তারা? কলাম লিখে লাভ
কি যদি দেশের সত্যিকারের উন্নয়নে অংশ না নেওয়া যায় ! এই ধরণের মডেল দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে
আনবে না। দেশের জন্য দরকার সঠিক মানুষ। এইসব পিএইচডি দিয়ে এই জাতির ভাগ্যন্নয়ন হবে না।
আমি নিজে কিছু পয়েন্ট তুলে ধরছি-
১. এই মুহূর্তে দেশে শিক্ষিত কৃষক দরকার। এই কৃষকদের জন্য যথেষ্ট বিনিয়োগ প্রয়োজন। দেশের কোনো
আবাদি জমি ফেলে রাখা যাবে না। কৃষিপযুক্তির বিপ্লব ঘটাতে হবে। জনাব শাইখ সিরাজের অনুষ্ঠানগুলো
অনুসরণ করা যেতে পারে। এটা করতে পারলে আমদানির চাপ কমিয়ে রপ্তানীও করা সম্ভব।
২. বিশ্ববিদ্যালয়ে শুধু ব্যবহারিক/কর্মমূখী/গবেষণামুখী শিক্ষার প্রচলন শুরু করতে হবে। তাত্বিক পড়াশুনা
২০% এবং ব্যবহারিক পড়াশুনা ৮০% হতে পারে। এ ব্যাপারে আরও স্টাডি প্রয়োজন।
৩. উদ্যেক্তাবান্ধব ও উৎপাদনমূখী পরিবেশ তৈরী করতে সরকারের সকল সহযোগিতা নিশ্চিত করতে হবে।
৪. প্রতিটি